সব
স্বদেশ বিদেশ ডট কম
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণকে শিক্ষা কার্যক্রমে সিলেবাসভুক্ত করার প্রস্তাব করেছেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বি মিয়া।
বুধবার স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে জাতীয় সংসদের বিশেষ অধিবেশনে দেয়া বক্তব্যে তিনি এ প্রস্তাব করেন।
প্রস্তাবে ডেপুটি স্পিকার বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণকে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষণা করেছে। ইউনেস্কো যদি বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে স্বীকৃতি দিতে পারে, তবে আমরা কেন শিক্ষা কার্যক্রমে এই ভাষণ সিলেবাসভুক্ত করতে পারবো না? বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণকে শিক্ষা কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা হোক।
অধিবেশনে ফজলে রাব্বি মিয়া বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের অনেক লাইনের উপর গবেষকরা গবেষণা করেছেন। এই ৭ মার্চের ভাষণের প্রতিটি লাইন বিশ্লেষণ করলে এক একটি প্রবন্ধ রচনা করা যায়। ২৫ মার্চ রাতে গ্রেপ্তারের আগে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন। মূলত তিনি স্বাধীনতা ঘোষণা দিয়েছিলেন ৭ মার্চের ভাষণেই।
ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু অনেক বড় অবদান রেখেছিলেন উল্লেখ করে ডেপুটি স্পিকার বলেন, তিনি (নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু) বলেছিলেন, ‘তোমরা রক্ত দাও, আমি ভারতের স্বাধীনতা দেবো’। কিন্তু বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরও দেবো, এদেশকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লা’। এটাই বঙ্গবন্ধু। বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধুই। বঙ্গবন্ধু শুধু একটি নাম নয়, বঙ্গবন্ধু জাতিসত্ত্বার প্রতিচ্ছবি। তিনি না জম্মালে বাংলাদেশ নামক ভূখন্ডের জম্মই হতো না।
Developed by:
Helpline : +88 01712 88 65 03