৭ই নভেম্বরের উপরে ভার্চুয়াল আলোচনায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশের বিএনপির নেতৃবৃন্দর

রোম হতে শাহ মো: তাইফুর রহমান ছোটন,

  • প্রকাশিত: ১৪ নভেম্বর ২০২০, ৩:৫১ অপরাহ্ণ

ইউরোপীয় ইউনিয়নে বসবাসরত বিভিন্ন দেশে বসবাসরত বাংলাদেশী ও ইউরোপের দ্বৈত নাগরিকত্ব কিছু সিনিয়র বিএনপির নেতৃবৃন্দ বাংলাদেশ ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বরের অনুষ্ঠিত সিপাহী-জনতার বিপ্লব প্রেক্ষাপটের উপরে এক ভার্চুয়াল আলোচনা মিলিত হন। অনলাইনে আলোচনা সভাটি সভাপতিত্ব করেন বেলজিয়ামে নাগরিক ও বেলজিয়াম বিএনপি’র সাবেক সভাপতি জনাব সিদ্দিকুর রহমান। সভাটি পরিচালনা করেন স্পেনের বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম পঙ্খী।

আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন ইতালি বিএনপির নির্বাচিত সাবেক সভাপতি শাহ মোহাম্মদ তাইফুর রহমান ছোটন ও সাবেক সাধারন সম্পাদক আশরাফুল আলম, অস্ট্রিয়া বিএনপির সাবেক সভাপতি ফজলুর রহমান বকুল, ফ্রান্স বিএনপির সাবেক সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, ফ্রান্স বিএনপির অন্যতম সাবেক সভাপতি আহসানুল হক ভুলু, সুইজারল্যান্ড বিএনপি’র সাবেক সভাপতি মিজানুর রহমান। সভার শুরুতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বক্তব্য রাখেন ইতালি বি এন পির সাবেক সভাপতি শাহ মোহাম্মদ তাইফুর রহমান ছোটন, তিনি তার বক্তব্যে বলেন ৭ই নভেম্বর সিপাহী-জনতার বিপ্লব সংঘটিত না হলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সৃষ্টি হতো না এবং স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ধারার পুরপ্রতিষ্ঠা হয়েছিল এবং বাংলাদেশে উৎপাদনের ও কর্মসংস্থানের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত করা হয়েছিল। তারই সুযোগ্য নেতৃতে মধ্যপ্রাচ্য বেকারদের কর্মসংস্থান ও বাংলাদেশ হতে প্রথম গার্মেন্টস রফতানী শুরু হয় যা আজ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সৃদৃড় ভিত্তি রচিত হয়েছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা মরহুম জিয়াউর রহমান বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী রাজনীতি ধারা সৃষ্টি করেছিলেন যার মাধ্যমে একাত্তরের যুদ্ধ উত্তর বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদী মুসলিম জনগোষ্ঠী ও ভারতপন্থী ও ভারতীয় আগ্রাসী সাম্রাজ্যবাদী গোষ্ঠীর তাবেদার আওয়ামী লীগ ও বাকশালের হাত থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করেছিলেন এবং সকল জনগনের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছিলেন।

পরবর্তীকালে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে এরশাদবিরোধী আন্দোলনের মাধ্যমে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে স্বৈরাচার এরশাদ পতনের মাধ্যমে বিএনপি বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করে।
শেখ মুজিবুর রহমানের ৭৫ এর বাকশাল কায়েমের মাধ্যমে সকল বিরোধী দলকে নিষিদ্ধ করা মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করা সংকুচিত করা হতে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশকে দিয়েছিলেন বহু দলীয় রাজনীতির সুযোগ এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা।

২০০৬/২০০৭ বাংলাদেশের ভিতরে ভারতের তাবেদার আওয়ামী লীগ ও র এর এজেন্টদের তৎপরতায় লগি-বৈঠা দিয়ে মানুষ পিটিয়ে হত্যা, সেনাবাহিনীর ভারতীয় দালাল অফিসারদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মধ্য ভারতীয় দালালদের অনুপ্রবেশ ঘটে ও ২০০৮ সালে সেনাদের বন্দুক মেকানিজম এর নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আসীন করে। যা আমরা শেখ হাসিনার বক্তব্য থেকেই বুঝতে পারি যখন তিনি বলেন ‘এই তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমাদের আন্দোলনের ফসল’।

বাংলাদেশ বর্তমান অবৈধ শেখ হাসিনা সরকারের ২০১৪ ও ২০১৮ সালের ভারতের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতা বোম্বের ফিল্মি স্টাইলে বাংলাদেশে গনতান্ত্রিক সকল মুল্যবোধের সমাপ্তি ঘটিয়ে নিজেকে চুড়ান্ত ভাবে ভারতের তাবেদার পুতুল সরকার হিসাবে আবির্ভুত হয়। সেই সাথে শেখ হাসিনা সরকারের বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের উপরে অবর্ণনীয় দমন-নিপীড়নের বাংলাদেশকে রাজনৈতিক ভাবে বিরোধী দল শূন্য করে দিয়েছে। এটা ছিল বাংলাদেশকে সিকিমের মত একটি অঙ্গরাজ্য বানানের ভারতীয় হিন্দুত্ববাদী রাজনীতিবিদদের সুদুরপ্রসারি কর্মকাণ্ডর অংশ। ৭৫ সালের ৭ ই নভেম্বর উত্তর রাজনীতির ধারা কে পরিবর্তন করে আবারো ৭৫ এর পূর্বে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য ভারতের সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা RAW এর প্রত্যক্ষ পরোক্ষ অংশগ্রহণে বাংলাদেশের প্রশাসনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে তাদের এজেন্টদেরকে বসিয়ে বাংলাদেশকে তাদের অঙ্গরাজ্য বানানোর সকল কর্মসূচি সম্পন্ন করেছে। অন্যদিকে ১৯৯১-১৯৯৬ সালে ও ২০০১-২০০৬ সালে বি এন পির মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা RAW এজেন্ট ও করাপ্টেড নেতারা ঘুষ অর্থ-বাণিজ্য মাধ্যমে পুলিশ – সেনাবাহিনী ও সিভিল প্রষাশনে ভারতীয় এজেন্টদেরকে নির্বিচারে নিয়োগ দিয়ে দেশকে ভারতের হাতে তুলে দিয়েছে। আজ সময় এসেছে বিএনপির মধ্যে ঘাপটি মেরে থাক ঐ সকল ভারতীয় এজেন্টদের চিন্হিত করে তাদের দল হতে বহিস্কার করতে হবে। তাদের কারনেই আজ বিএনপির আজকের এই দুর অবস্থা।

অস্ট্রেয়া বিএনপি সাবেক সভাপতি ফজলুর রহমান বকুল শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মাগফিরাত কামনা করে বক্তব্যে বলেন বাংলাদেশকে এখন নতুন করে একাত্তরের চেতনায় আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ করতে হবে এই সম্রাজ্যবাদী ভারতের বিরুদ্ধে।

তিনি বলেন ভারতের তাবেদার বাংলাদেশের এই অবৈধ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে এই সংগ্রামের অংশ হিসাবে আমরা যারা প্রবাসে আছি দেশপ্রেমী নাগরিকদের ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। ইউরোপে অবস্থানরত বাংলাদেশি ইউরোপিয়ান নাগরিকদেরকে ঐক্যবদ্ধ করে ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশে দেশে এই সরকারের বিরুদ্ধে সর্বাত্বক প্রচার প্রচারণা মটিং সেমিনার করে এই সরকারের চেহারা তুরে ধরতে উদ্দ্যেগী হতে হবে। অনতি বিলম্বে ২০১৮ সালের মধ্যরাতের নির্বাচনের মাধ্যমে অবৈধ সরকার গঠন করা হয়েছে তার পদত্যাগ করতে হবে। সেই সাথে বাংলাদেশে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ব্যবস্থা পুনপ্রতিষ্ঠা করে তার অধীনে নিরপেক্ষ প্রশাষনের অধিনে নির্বাচনের আয়োজন করে সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ একটি ফ্রী অন্ড ফেয়ার ইলেকশন দিতে হবে।এর মাধ্যমে বাংলাদেশে গত 6 বছরের অগনতান্ত্রিক ও অনৈতিক সরকার হতে বাংলাদেশে মানুষ গনতন্ত্র ফিরে পাবে।

ফ্রান্সের সাবেক সভাপতি সিরাজুল ইসলাম তার বক্তব্য ৭ ই নভেম্বরের মহান সিপাহী বিপ্লব দিবসের বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন শহীদ জিয়াউর রহমান একজন খাঁটি দেশ প্রেমিক সৈনিক। তিনি যেমন একাত্তরের ২৬ শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেই বসে থাকেননি তিনি রণাঙ্গনে সরাসরি যুদ্ধ করেছিলেন। তিনি ছিলেন একজন সেক্টর কমান্ডার।
তিনি কিন্তু ভারতের ট্রেনিং গ্রহণ করতে নাই। বাংলাদেশ থেকে যে সকল সেনা কর্মকর্তা ভারতে ট্রেনিং গ্রহণ করেছেন মূলত তাদেরকে ভারতীয় সেনাবাহিনী র এজেন্ট বানিয়ে দিয়েছেন তারা সবাই ভারতপন্থী হয়ে আজও বাংলার মাটিতে কাজ করছেন।

৩ নভেম্বর থেকে ৭ই নভেম্বরের মধ্যে খালেদ মোশাররফ বস্তুত ভারতে র এর এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে তথা আওয়ামী লীগকে পুনরায় ক্ষমতায় বসানোর জন্য ভারতের ইশারায় জিয়াউর রহমানকে কারাবন্দি করেন এবং বিদ্রোহ করে সেনা প্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতাকামী জনগণ ও সিপাইরা ভারতের দাসত্ব বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে এবং বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর জাতীয়তাবাদী ও ভারত বিরোধী অফিসারা তাদের হত্যা করে জিউর রহমানকে মুক্ত করে পুনরায় সেনা প্রদানের স্থলাভিশিক্ত করে।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে বর্তমানে দুইটি ধারা এটি ভারতের তাবেদারী দালাল যারা নিজেদেরকে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বলে থাকে কিন্তু নিজেদের এপার বাংলা ও ওপার বাংলা তথা বাঙ্গালী জাতয়তাবাদের কথা বলে এবং অপরপক্ষ বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী শক্তি যারা বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ডের পতাকার ও কৃষ্টি-কালচার রাজনীতি করে।
ফ্রান্সের অন্যতম সাবেক সভাপতি আহসানুল হক ভুলু তার বক্তব্য বাংলাদেশকে তাবেদার মুক্ত করতে দেশে এবং বিদেশে সকল আন্দোলন সংগ্রামে একযোগে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানান।

ইতালি বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল আলম বর্তমানে দেশে এবং বিদেশে বিএনপির রাজনীতিতে নেতৃত্বশূন্যতা সমালোচনা করে বলেন ২০১৮ সালের মধ্যরাতে নির্বাচনের পরে এই সরকারকে কোন অবস্থাতেই মেনে নেয়া যায় না এবং তার বিরুদ্ধে প্রবাসে যার যার অবস্থান হতে সর্বাত্বক প্রতিরোধ ও আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে এবং প্রবাসে বিদেশী সরকারকে এই অবৈধ লুটেরা শেখ হাসিনা সরকারের সমর্থন প্রত্যাহার করে তাদেরকে পদত্যাগে বাধ্য করতে উদ্বুদ্ধ করতে হবে।

স্পেনের সাবেক সাধারন সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম পংখী বলেন ৭ ই নভেম্বরের সিপাহী বিপ্লবের চেতনায় আমাদেরকে আবারো ভারতের বিরুদ্ধে আর একটি মুক্তিযুদ্ধ করতে হবে। এই মুক্তিযুদ্ধকে বেগবান করতে হলে দেশে-বিদেশে সকল জাতীয়তাবাদী শক্তির ঐক্যের বিকল্প হতে পারে না। আমাদের আবারো একাত্তরের ২৬ শে মার্চের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে আসা সেই দৃপ্ত স্বাধীনতার ডাক ‘আমি মেজর জিয়া বলছি – ভারতীয় তাবেদার শেখ হাসিনা সরকার হতে বাংলাদেশকে মুক্ত ঘোষণা করছি’ এমন একটি ডাকের প্রত্যাশায় এখন জাতি। আমরা ইউরোপিয়ান বাংলাদেশ প্রবাসীরা ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ তার সদস্য সবগুলি রাষ্ট্রের মধ্যে এই সরকার বিরোধী প্রচারণা ও সেমিনার সভার মাধ্যমে বাংলাদেশের চিত্র তুলে ধরা এবং এই সরকারের পদত্যাগ করতে বাধ্য করতে তার বিরুদ্ধে সর্বাত্মক সারা বিশ্ব ব্যাপী আন্দোলনের ডাক দিতে হবে সেই লক্ষ্যে আমাদের জাতীয়তাবাদী আদর্শের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ কে ঐক্যবদ্ধ করে আমরা ইউরোপে বাংলাদেশীদের এই সংগঠনটি গঠন করা জরুরি মনে করছি। আশা করি আমরা সকলে মিলে অচিরেই আমরা আমাদের সংগঠন কে নিয়ে আত্মপ্রকাশ করতে পারব।

সভাপতির বক্তব্যে ইউরোপের জাতীয়তাবাদী ঘটনা অন্যতম প্রবীণ ব্যক্তিত্ব বেলজিয়ামের সাবেক সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান আলোচনা সভায় অংশগ্রহণকারী সবাইকে তাদের মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন ইউরোপে বর্তমানে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল তার নেতৃত্ব যেভাবে নির্জীবতা এবং নিজেদের আভ্যন্তরীণ সাংগঠনিক অব্যবস্থাপনা ও পদ বাণিজ্যের দুর্নীতির মাধ্যমে দলকে নির্জীব করে দিয়েছেন। ইউরোপ বিএনপিকে লন্ডনের কয়েকজন নেতার নেতৃত্ব স্থাপন করতে গিয়ে ইউরোপে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা দলের সিনিয়র নেতৃবৃন্দকে কোণঠাসা করে রেখেছেন এটা দলের জন্য কখনোই মঙ্গল হতে পারেনা। আমরা যারা জাতীয়তাবাদী আদর্শের নেতাকর্মী আমরা শহীদ জিয়ার কর্মী হিসেবে সেই একাত্তরের ২৬ শে মার্চের মেজর জিয়ার মত দেশ ও জাতির স্বার্থে প্রবাস থেকে নিজেদের দায়িত্ব ও ভূমিকা পালন করব। আমরা দেশ ও জাতির স্বার্থে যা যা করণীয় ইউরোপের মধ্যে আপনাদের সবাইকে একসাথে নিয়ে তা বাস্তবায়ন করব। আপনারা ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নেতৃবৃন্দ আমরা যেহেতু দেশ প্রেম ও একজন নাগরিকের দায়িত্ববোধ থেকে আমাদের এই কর্মকাণ্ড গুলি করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে সুতরাং আমার বিশ্বাস কারো চোখ রাঙানিতে আমরা পিছপা হব না।আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে ইউরোপিয়ান বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী নেতা কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে দেশ ও জাতির স্বার্থে এবং আগামীতে একটি অর্থবহ সকল দলের অংশগ্রহণে নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার মাধ্যমে একটি নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে আসবে তার মাধ্যমে দেশের গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে আমরা প্রবাস থেকে আমাদের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবো।

নেতৃবৃন্দ ইনশাআল্লাহ অচিরেই আবার আমরা সকলে ভার্চুয়াল আলোচনার মাধ্যমে আমাদের আগামীদিনের নীতিনির্ধারণী কর্মসূচীগুলি গ্রহণ করব এবং আমাদের এই সংগঠনটিকে অফিশিয়ালি আত্মপ্রকাশের লক্ষ্যে কর্মসূচি গ্রহণ করব। আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের ভার্চুয়াল সভার সমাপ্তি ঘোষণা করছে আল্লাহ হাফেজ। বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।

Print This Post Print This Post

এই সম্পর্কিত আরও খবর...