সব
মতিয়ার চৌধুরী-লন্ডন,
বার্কিং এন্ড ডাগেনহ্যাম কাউন্সিলের নবনির্বাচিত ব্রিটিশ বাংলাদেশী মেয়র কাউন্সিলার মঈন কাদরির আমন্ত্রনে মেয়রের বার্ষিক নাগরিক সম্বর্ধনা ও প্যারেড অনুষ্টানে যোগদিতে সকাল থেকেই ব্রিটেনের বিভিন্ন প্রান্থ থেকে বার্কিং পার্কে সমবেত হন ব্রিটিশ মালটিক্যালচারাল সোসাইটির বিশিষ্ট জনেরা। এই উৎসব ব্রিটিশ রাজপরিবার এবং নাগরিকদের জন্য আনন্দ, ঐতিহ্য ও সন্মানের ।
সকাল নয়টা ত্রিশ মিনিট থেকে সকাল দশটার ভেতরই আমন্ত্রিতরা মিলিত হন পার্ক কর্নারে, সেখানে অতিথিদের সিরিসভ করেন কাউন্সিলের একটি টিম নিরাপত্তার জন্য নিয়োজিত ছিল পুলিশের বিশাল বহর সেই সাথে প্যারেডকে আকর্শনীয় করতে শতাধিক সদস্যের একটি বাদ্যদল। সকাল ১০টা ১৫মিনিটে ম্যালটি ক্যালচারার সোসাইটির পাঁচশতাধিক অতিথি ও বারার সকল বয়সী নাগরিকদের নিয়ে মেয়র বাদ্য বাজিয়ে যাত্রা করেন সেন্ট মার্গারেট চার্চ অভিমুখে, চার্চে অপেক্ষমান ২৫ সদস্যের পুরহিতরা মেয়রকে বরন করেন। চার্চে অনুষ্ঠিত হয় বিশেষ প্রার্থনা। এই প্রার্থনায় আগত অতিথিরাও যোগ দেন। আর এটিই ছিল একটি ব্যতিক্রম ধর্মী প্রার্থনা । পার্দিদের সাথে প্রার্থনায় যোগদেন মেয়রের মুসলিম রিলিজিয়াস এডভাইজার শিখ, হিন্দু , বৌদ্ধ, খৃষ্টান ও মুসলিম অতিথিরা। প্রর্থনা শেষে প্যারেড নিয়ে কাউন্সিল টিম যাত্রা করে টাউন হলের দিকে। টাউন হলে প্যারেড পৌঁছালে মেয়র একে একে সকলের সাথে কোশল বিনিময় করেন। অতিথিদের নিয়ে যাওয়া হয় বিএলসি কনফারেন্স রুমে সেখানে অতিথিদের সম্মানে পরিবেশন করা হয় বিশেষ রিফ্রেশমেন্ট।
আগত অতিথিদের উদ্দেশ্যে মেয়র তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং চলার পথে সকলের সহযোগীতা কামনা করেন। সম্বর্ধিত নাগরিরকদের উদ্দেশ্যে আরো বক্তব্য রাখেন নিউহ্যাম কাউন্সিলের স্পীকার কাউন্সিলার রহিমা রহমান, হেভারিং কাউন্সিলের মেয়র ও মেয়রের রিলিজিয়াস উপদেষ্টা। বাংলাদেশের পাবনা জেলার এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম নেয়া মঈন কাদরি ব্রিটিশ মালট্রিক্যালচাল সোসাইটিত তার অবস্থান যেমন শক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন সেই সাথে ব্রিটেনের বহুজাতিক সমাজে বাংলাদেশের ভাবূর্তি উজ্বল করেছেন।
Developed by:
Helpline : +88 01712 88 65 03