সব
মতিয়ার চৌধুরী-লন্ডন,
যুক্তরাজ্যের সর্ববৃহৎ এবং প্রাচীনতম বাংলাদেশী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ইউকে গেল ১৩ এপ্রিল রবিবার বিকেল ৫টায় পূর্ব লন্ডনের ব্র্যাডি আর্টস অ্যান্ড কমিউনিটি সেন্টারে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস এবং ঈদ পুনর্মিলনী উদযাপন করেছে। বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালনা পরিষদের সভাপতি মোহাম্মদ হরমুজ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম এবং তাঁকে সহযোগিতা করেন মোঃ আলতাফুর রহমান মুজাহিদ, মোঃ আনসারুল হক এবং মোহাম্মদ মাসহুদ আহমদ।
স্বাধীনতা ও ঈদ পুনর্মিলনীর এ অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন শহর থেকে বিপুলসংখ্যক বাঙ্গালী কাউন্সিলার, সাবেক মেয়র এবং কমিউনিটি নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। যুক্তরাজ্য বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি এবং গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক এমপি ও মন্ত্রী মোঃ শফিকুর রহমান চৌধুরী সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। আলোচনায় সভায় বক্তব্য রাখেন সাবেক কাউন্সিলার হেলাল উদ্দিন আব্বাস, জালাল উদ্দীন, মনসুর আলী, আহবাব হোসেন, খালেছ উদ্দিন আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা দেওয়ান গৌস সুলতান, নুরুল হক লালা মিয়া, সাবেক ডিএলএ মেম্বার মুরাদ কোরেশি, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফয়জুর রহমান খান, আনসার আহমেদ উল্লাহ, বিধান গোস্বামী, সাবেক কাউন্সিলার মতিনুজ্জামান, নজমুল ইসলাম নুরু, শাহনুর খান, সৈয়দ আহমেদ সাদ, আমিনুল হক জিলু, শফিক আহমেদ, আহমেদ ফখর কামাল, এডভোকেট শাহ ফারুক আহমেদ, এডভোকেট এম এ করিম, আবদুল আহাদ চৌধুরী, তারিফ আহমেদ, আমিনা আলী, সাংবাদিক সৈয়দ নাহাস পাশা, জামাল খান, কাউন্সিলার সাদ চৌধুরী, আব্দুল আজিজ, সারব আলী, আব্দুল হান্নান, সৈয়দ আনাস পাশা, গোলাম কিবরিয়া, নুরুল হক নুর আলী, সুরমান আহমেদ, রবিন পাল, ময়নুল হক, ফারুক আহমেদ, সৈয়দ এনামুল ইসলাম, আবুল কালাম আজাদ, সৈয়দ এহসানুল হক, কাউন্সিলর তারেক খান, সামিরুন চৌধুরী, শামিম উদ্দিন, সায়েম চৌধুরী, মোহাম্মদ আলী মজনু, বাবুল খান, শামীম আহমেদ, কাওসার চৌধুরী, মাহমুদ আলী, আঙ্গুর আলী, রাশীদ আহমেদ, গোলাম জিলানী সহ আরো অনেকে। বক্তাগণ বলেন আগরতল ষঢ়যন্ত্রমামলা ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে শুরু করে বিগত ৭১ বছর ধরে প্রবাসীদের বিভিন্ন আন্দোলন, সংগ্রাম, দূর্যোগ ও সেবামূলক কাজে যুক্তরাজ্য বাংলাদেশ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের অবদান ও ভূমিকার কথা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন।
অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে ছিল মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।এতে কবিতা আবৃত্তি করেন সালাহউদ্দিন শাহীন এবং সংগীত পরিবেশন করেন যুক্তরাজ্যের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী হিমাংশু গোস্বামী ও গৌরী চৌধুরী।
Developed by:
Helpline : +88 01712 88 65 03