সব
স্বদেশ বিদেশ ডট কম

বুধবার (৪ জুন) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রেস উইংয়ের ফেসবুকের ভেরিফায়েড পেজে দেয়া এক পোস্টে জানানো হয়, মুজিবনগর সরকারের সদস্যরা সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে সম্পৃক্ত থাকায় তারা ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা’। তবে সরকারের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ‘সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা’ হিসেবে বিবেচিত হবেন।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম জানান, জামুকা অধ্যাদেশ অনুযায়ী, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কর্মীসহ কূটনীতিকরাও সহযোগী মুক্তিযোদ্ধার মর্যাদা পাবেন। তবে ‘সহযোগী’ বলতে তাদের সম্মান হ্রাস বোঝানো হয়নি।
তিনি আরও বলেন, ১৯৭২ সালের মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞা অনুযায়ী নতুন সংজ্ঞা বাস্তবায়ন করা হয়েছে, যা ২০১৮ ও ২০২২ সালে সংশোধিত হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা ও সহযোগীদের সম্মান ও সুযোগ-সুবিধা সমান থাকবে।
এর আগে, সোমবার (৩ জুন) রাতে সরকার জামুকা আইনের সংশোধিত অধ্যাদেশ জারি করে, যেখানে সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদেরই ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এরপর থেকেই শেখ মুজিবুর রহমানসহ জাতীয় চার নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল হয়েছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়।