মেয়র মঈন কাদরীর সাথে ইউকে বাংলা রিপোর্টার্স ইউনিটির প্রীতি বৈঠক অনুষ্ঠিত

এসকেএম আশরাফুল হুদা,

  • প্রকাশিত: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬:০২ পূর্বাহ্ণ

ইউকে বাংলা রিপোর্টার্স ইউনিটির সদস্য সাংবাদিকদের সাথে লন্ডন বরো অফ বার্কিং অ্যান্ড ডাগেনহামের মেয়র মঈন কাদরীর এক প্রাণবন্ত প্রীতি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর ) অপরাহ্নে মেয়র অফিসে ইউকে বাংলা রিপোর্টার্স ইউনিটির প্রেসিডেন্ট আনসার আহমদ উল্লাহ এর নেতৃত্বে পূর্ব নির্ধারিত প্রীতি বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ শাহেদ রাহমান, সাবেক প্রেসিডেন্ট মতিয়ার চৌধুরী, সহ-সভাপতি সাজিদুর রহমান, সেক্রেটারী জুবায়ের আহমদ, এসিসট্যান্ট সেক্রেটারী মুহাম্মদ সালেহ আহমেদ, ডক্টর আজিজুল আম্বিয়া, ট্রেজারার এসকেএম আশরাফুল হুদা, এসিসট্যান্ট ট্রেজারার মির্জা আবুল কাসেম ও ইভেন্ট এন্ড অর্গানাইজিং সেক্রেটারী এ রহমান অলি প্রমুখ।

মেয়র মঈন কাদরী বাঙালি কমিউনিটির প্রতিনিধিত্বকারী সমাজের দর্পণ সাংবাদিকদের তথা ইউকে বাংলা রিপোর্টার্স ইউনিটির এই প্রিয় মানুষদের পেয়ে খুবই আনন্দিত ও আপ্লুত হন। তিনি নিজে উঠে এসে চা, পানীয় ও খাবার পরিবেশন করেন উপস্থিত সবাইকে। পরে রিপোর্টার্স ইউনিটির পক্ষ থেকে ফুল, মগ, বই ও ম্যাগাজিন মেয়রের হাতে তুলে দেওয়া হয় উপহার স্বরুপ।

সাংবাদিকদের সাথে এই প্রীতি বৈঠকে মেয়র প্রথমে সবাইকে স্বাগত জানিয়ে বার্কিং অ্যান্ড ডাগেনহামের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, রাজনীতি ইত্যাদির কথা তুলে ধরেন।

শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি বলেন- লন্ডন বরো অফ বার্কিং অ্যান্ড ডাগেনহাম পূর্ব লন্ডনের একটি অন্যতম বরো। বরোটি ১৯৬৪ সালে লন্ডন বরো অফ বার্কিং হিসাবে তৈরি করা হয়েছিল; ১৯৮০ সালে নাম পরিবর্তন করা হয়। এটি একটি আউটার লন্ডন বরো এবং দক্ষিণে টেমস গেটওয়ের লন্ডন রিভারসাইড বিভাগের মধ্যে রয়েছে; শহুরে পুনর্জন্মের জন্য জাতীয় অগ্রাধিকার হিসাবে মনোনীত একটি অঞ্চল। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে এর জনসংখ্যা ছিল ১৮৭০০০ জন। বরোটির তিনটি প্রধান শহর হল বার্কিং, চ্যাডওয়েল হিথ এবং ডাগেনহাম। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ হল বার্কিং এবং ডাগেনহাম লন্ডন বরো কাউন্সিল। ২০১২সালে গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক আয়োজনের জন্য লন্ডনের ছয়টি বরোর মধ্যে বার্কিং এবং ডাগেনহ্যাম অন্যতম ছিল।

উপস্থিত ইউকে বাংলা রিপোর্টার্স ইউনিটির বিভিন্ন সদস্য, সাংবাদিকদের নানা প্রশ্নের উত্তরে একে একে মেয়র মঈন কাদরী বলেন- এই বরো মেয়র ও কাউন্সিলরদের জনগণের ও কমিউনিটির কল্যাণে অনন্য ভূমিকা পালন করছে। যুবসমাজকে আলোর পথে পথ দেখাতে অনন্য ভূমিকা পালন করছে।

তিনি বলেন – মাদক বিরুধী বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে এই এলাকাকে শান্তিময় করা হচ্ছে। হাউজিং এর উন্নয়নে জনগণের কল্যাণে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
বিশেষ করে চুরি, রাহাজানি, চিনতাই্, নাইফ ক্রাইম বন্ধে সময়োপযোগী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

Print This Post Print This Post

এই সম্পর্কিত আরও খবর...